নিমতা আদি কালী মন্দির -----
৩০০ বছরের বেশি পুরনো এই কালী মন্দির লোকের কাছে নিমতা কালী বাড়ী বলে পরিচিত। শুধুমাত্র কলকাতা বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চল নয়, সারা পশ্চিম বাংলার মধ্যে এটি একটি পুরনো প্রসিদ্ধ কালী মন্দির। কলকাতার আদি জমিদার সাবর্ন রায় চৌধুরী পরিবারের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বলে শোনা যায়।
কথিত আছে ......... মন্দিরের সামনেই রয়েছে মঠপুকুর বলে যে দিঘি, সেই দিঘি থেকে পাওয়া যায় তিনটি প্রস্তর খন্ড এবং তার একটি দিয়ে মায়ের মূর্তি তৈরি করা হয়। আগে এই দিঘির জল মায়ের ভোগ বা পূজা অর্চনার কাজে লাগানো হতো। কিন্তু এখন জল দূষিত হওয়ায় আর তা করা হয় না।
দেবী মূর্তির বিশেষত্ব ------ এখানে মায়ের দুটি হাত, যেখানে সাধারণত চারটি হাত হয়। পাশেই রয়েছে শিবমন্দির। মায়ের মন্দিরে উঠার সিঁড়ির দু পাশে রয়েছে শ্রী রামকৃষ্ণ ও সারদা মায়ের সাদা প্রস্তর মূর্তি। মন্দির চত্বরে রয়েছে রাধা গোবিন্দ মন্দির। আর রয়েছে রথ যা রথযাত্রায় সুন্দর ভাবে সাজানো হয়।
সাধারণত সকাল থেকে পূজো আরম্ভ হয়। দুপুরে কিছুক্ষণ মন্দির বন্ধ থাকে। বিকেলে মন্দির খোলার পর, সন্ধ্যা আরতির পর রাত্রে আবার বন্ধ হয়। প্রতি আমাবস্যায় বিশেষ পূজো হয় এবং পূজার শেষে ভোগ বিতরণ করা হয়। কালী পূজোতে আলো দিয়ে মন্দির চত্বর বিশেষ ভাবে সাজানো হয় এবং এই সময় মন্দিরের পাশের মাঠে তুবরী প্রতিযোগিতা হয়।
বেলঘরিয়া বা বিরাটী রেল স্টেশন থেকে অটো বা বাসে সহজেই আসা যায়। স্টপেজ.... বটতলা বা নিমতা কালী বাড়ী। দূরত্ব প্রায় ৩ কি মি।
৩০০ বছরের বেশি পুরনো এই কালী মন্দির লোকের কাছে নিমতা কালী বাড়ী বলে পরিচিত। শুধুমাত্র কলকাতা বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চল নয়, সারা পশ্চিম বাংলার মধ্যে এটি একটি পুরনো প্রসিদ্ধ কালী মন্দির। কলকাতার আদি জমিদার সাবর্ন রায় চৌধুরী পরিবারের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বলে শোনা যায়।
কথিত আছে ......... মন্দিরের সামনেই রয়েছে মঠপুকুর বলে যে দিঘি, সেই দিঘি থেকে পাওয়া যায় তিনটি প্রস্তর খন্ড এবং তার একটি দিয়ে মায়ের মূর্তি তৈরি করা হয়। আগে এই দিঘির জল মায়ের ভোগ বা পূজা অর্চনার কাজে লাগানো হতো। কিন্তু এখন জল দূষিত হওয়ায় আর তা করা হয় না।
দেবী মূর্তির বিশেষত্ব ------ এখানে মায়ের দুটি হাত, যেখানে সাধারণত চারটি হাত হয়। পাশেই রয়েছে শিবমন্দির। মায়ের মন্দিরে উঠার সিঁড়ির দু পাশে রয়েছে শ্রী রামকৃষ্ণ ও সারদা মায়ের সাদা প্রস্তর মূর্তি। মন্দির চত্বরে রয়েছে রাধা গোবিন্দ মন্দির। আর রয়েছে রথ যা রথযাত্রায় সুন্দর ভাবে সাজানো হয়।
সাধারণত সকাল থেকে পূজো আরম্ভ হয়। দুপুরে কিছুক্ষণ মন্দির বন্ধ থাকে। বিকেলে মন্দির খোলার পর, সন্ধ্যা আরতির পর রাত্রে আবার বন্ধ হয়। প্রতি আমাবস্যায় বিশেষ পূজো হয় এবং পূজার শেষে ভোগ বিতরণ করা হয়। কালী পূজোতে আলো দিয়ে মন্দির চত্বর বিশেষ ভাবে সাজানো হয় এবং এই সময় মন্দিরের পাশের মাঠে তুবরী প্রতিযোগিতা হয়।
বেলঘরিয়া বা বিরাটী রেল স্টেশন থেকে অটো বা বাসে সহজেই আসা যায়। স্টপেজ.... বটতলা বা নিমতা কালী বাড়ী। দূরত্ব প্রায় ৩ কি মি।
No comments:
Post a Comment